জাপানের ভয়াবহ ভূমিকম্পের (Earthquake) স্মৃতি এখনও তাজা।  সোমবার দুপুর থেকে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত মৃদু এবং মাঝারি মাত্রার কম্পনে ১৫৫ বার কেঁপে উঠেছে জাপান। ভূমিকম্পের (Earthquake) পরেই জাপানের বেশ কয়েকটি উপকূল এলাকায় সুনামি (Tsunami) সতর্কতা জারি হয়। সেই রেশ কাটতে না কাটতেই কেঁপে উঠল আফগানিস্তান। বুধবার সকালে  ৩০ মিনিটের মধ্যে পর পর দু’বার কম্পন (Earthquake) হয় সেখানে। ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি সূত্রে জানা গিয়েছে প্রথম কম্পনের (Earthquake) উৎসস্থল আফগানিস্তানের ফয়জাবাদ এলাকা থেকে ১০০ কিলোমিটার পূর্বে। রিখটার স্কেলে এই কম্পনের তীব্রতা ৪.৪। বুধবার রাত ১২টা ২৮ মিনিটে অনুভূত হয় এই কম্পন (Earthquake) ।

 

ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি সূত্রে জানা গিয়েছে দ্বিতীয় কম্পনের (Earthquake) উৎসস্থল আফগানিস্তানের ফয়জাবাদ এলাকা থেকে ১২৬ কিলোমিটার পূর্বে। প্রথম কম্পনের ৩০ মিনিট পরই দ্বিতীয় বার ভূমিকম্প হয় । রাত ১২টা ৫৫ মিনিটে দ্বিতীয় কম্পন (Earthquake) অনুভূত হয়। ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি সূত্র অনুযায়ী রিখটার স্কেলে দ্বিতীয় কম্পনের তীব্রতা ছিল ৪.৮। পর পর দু’বার কম্পনের পরে হতাহতের কোনও খবর পাওয়া যায়নি।

 

২০২৩ সালের ১২ই ডিসেম্বর ভূমিকম্প (Earthquake) হয়েছিল আফগানিস্তানে। রিখটার স্কেলে এই কম্পনের তীব্রতা ছিল ৫.২। গত বছর অক্টোবর মাসে প্রবল ভূমিকম্প (Earthquake) এবং শক্তিশালী ভূকম্পের আফটার শকে কেঁপে উঠেছিল আফগানিস্তান। রিখটার স্কেলে  কম্পনের তীব্রতা ছিল ৬.৩। প্রশাসন সূত্রের খবর, সেই ভূমিকম্পের 9Earthquake) ফলে প্রাণ হারিয়েছিলেন ১০ জনেরও বেশি। দু’দশক আগে আফগানিস্তানে ভূমিকম্পের (Earthquake) ফলে মারা গিয়েছিলেন দু’হাজার জন।